আমার চোখে চাচী বেশ উদাস লাগল। আমার অবশ্য চাচীর দিকে তাকানোর কোন উপায় রইলো না। বাসার সবাই আমাকে চোখে চোখে রাখত। চাচী কে আমি বুঝতে পারতাম না। সে কি চিন্তা করছে। সে কি চায় বা আসলে তার মনে কি আছে।
চাচা ছিল কোচের ড্রাইভার। তাই এক দিন পর পর রাতে কোচ চালাতে যেত। ঐ ঘটনার পর চাচা অনেক দিন কোচ চালাতে যান নি। কিন্তু প্রায় মাস তিনেক পর শুনলাম চাচা ডিউটিতে যাবে। আরো শুনলাম রাতে চাচা চাচীর সাথে শোয়ার জন্য একটা মহিলা ম্যানেজ করেছেন।
চাচা ডিউটি শুরু করার তৃতীয় দিন, সন্ধ্যার দিকের ঘটনা।
এর পরের ঘটনা খুব করুন।তোমরা সবাই সেটা বুঝতে পারছো আশা করি। বড় চাচা বাসায় এলো। আমার ঘটনা টা সবাই জানলো। এর পর।
এর পর আব্বু আমাকে এতো মারলো যে আমি ১৭ দিন হসপিটালে ভর্তি ছিলাম। ৬ দিন আমার কোন সেন্স ছিল না। এমন কি আমাকে হসপিটালে দেখতেও যায়নি। শুধু আমার মা পাশে ছিলেন।
সূস্থ্য হয়ে বাসায় আসার পর আমি এক ঘরে হয়ে গেলাম। সবাই শুধু ছি ছি করে। আমি একটা উটকো ঝামেলার মতো বাসায় পড়ে রইলাম। একা। নিঃসঙ্গ।
তোমরা হয়তো মনে মনে ভাবছ, চাচীর কী হলো। তার প্রতিক্রিয়াই বা কী?
আমি পাথরের মত শক্ত হয়ে আছি। আমি কি করবো বুঝতে পারছিলাম না। সেই মূহূর্তে আমার নিয়ন্ত্রন আর আমার কাছে রইলো না। আমি নিজেও বুঝতে পারছিলাম না আমি কি করতে যাচ্ছি। আমি চাচীর উপর ঝাপিয়ে পড়লাম।
এর পরে কি ঘটল আমার আর মনে নেই। শুধু মনে আছে, চাচী আমাকে লাথি দিয়ে নিচে ফেলে দিল। চাচীর কাপড় এলোমেলো হয়ে গিয়েছিল। কাপড় ঠিক করে কী যেন বিড়বিড় করতে করতে চাচী বেড়িয়ে গেল। আমি বাস্তবে ফিরে এলাম। নিজেকে সামলে নিয়ে কী ঘটল ভাবতে ভাবতে যেই দরজার দিকে এগুচ্ছিলাম, দেখি অগ্নিমূর্তি ধারন করে সামনে দাড়িয়ে আছে দাদী।
চুপাচাপ কিছু সময় পার করার পর আমার বুকের ধরফর কিছুটা কমলো। আমি সামনে পা বাড়ালাম। কিন্তু সামনে এক পা দুপা ফেলতেই আবার ধুপ ধুপ শুরু হলো। আমি আসলে বুঝতে পারছিলাম না, আমি কী করবো।
বিছানার এক পাশে চাচী শুয়ে আছে। আমার অনুভূতি ভোতা হয়ে গিয়েছিল। আমি খাটে উঠে চাচীর উপর ঝুকে পরে উনার পাছায় একটা হাত দিয়ে ডাকলাম, চাচী।
তুলার মতো নরম পাছায় হাত পড়তেই আমি একটা ইলেকট্রিক শক খেলাম। চাচীর কোন সাড়াশব্দ নেই। আমি আবার ডাকলাম, চাচী। হাত দিয়ে উনার নরম পাছায় একটা ঝাকি দিলাম আলতো করে। ওহ, আমার শরীর পুরো গুলিয়ে গেল।
হঠাৎ চাচী ঘুরে গেল। আমি তার শরীরের উপর ঝুকে আছি। আমি তার নিশ্বাসের শব্দ শুনতে পাচ্ছি। আর আমার নিশ্বাস এতো জোরে পড়ছিল যে, আমার মনে হচ্ছিল পাড়াপ্রতিবেশিরা বুঝি চলে আসবে।
আমি সারাদিন চাচীর কল্পনায় বিভোর থাকলাম। আর নিজের মনে সাহস সঞ্চার করতে লাগলাম। আমি আসলে ঠিক সেই মুহূর্তে পরিচালিত হচ্ছিলাম কোন অদ্ভুত শক্তি দ্বারা। অনেক চিন্তা ভাবনা করে আমি মনে মনে চাচীর মুখোমুখি হবার একটা পরিকল্পনা করলাম।
কিন্তু তার আগেই একটা সুযোগ এসে গেল। আমার বড় চাচা বিদেশ থাকতো। আমার বাবারা দিন ভাই, দুই বোন। আমার বাবা মেঝো। বড় চাচা কে আমরা জ্যাঠা বলতাম। যাই হোক, বড়চাচা কে এগিয়ে আনতে অনেকেই গিয়েছে। আমি শুয়ে ছিলাম। হঠাৎ আমাকে দাদী ডাকল। বলল, এয়ারপোর্ট থেকে ফোন করেছিল, তোর জ্যাঠা চলে এসেছে। ওরা এখনি রওনা হচ্ছে। তোরা রেডি হ।
এর পর তিনি চাচীর নাম ধরে ডাকলেন। বললেন, ওরা তো চলে আসছে। তোমরা রেডি হচ্ছো না কেন? আমি বললাম, চাচী মনে হয় ঘুমিয়ে আছে। দেখি আমি ডাকছি। তুমি কোন চিন্তা করোনা। আমি সব ম্যানেজ করে ফেলছি।
আমি কম্পিত পায়ে চাচীর ঘরে গেলাম। দরজা ভেজানো ছিল। ঘরে ঢুকে দেখি ডিম লাইট জ্বালানো। আর চাচী উপুর হয়ে শুয়ে আছে। চট করে পেছনে দেখে নিলাম। বাইরে কেউ আছে কিনা। কেউ নেই। আমি ঘরে ঢুকে চুপচাপ দাড়িয়ে রইলাম। আমার বুকের ভিতর ঘন্টা বাজছে। কেমন যেন লাগছে। একবার মনে হলো বেরিয়ে যাই। পরক্ষনে মনটা আবার বলে উঠলো, সুযোগ সব সময় আসেনা। আর সুযোগ পেয়ে যারা হেলায় হারায়, তারা আর কখনো সুযোগ পায় না।
কিন্তু চাচীর বিষয় টা আমার মাথায় ঘুরপাক খেতে লাগল। আমি ভাবলাম, চাচী কি আমার সাথে কিছু করতে চায়? তা হা হলে, আমাকে তার দুধ দেখালো কেন?
আমি বিষয়টা আরো ভাল ভাবে যাচাই করার জন্য একটা প্লান করলাম। এক দিন সকালে চাচী ঘর ঝাড়ু দিচ্ছিল। আমি ঠিক করলাম,বারান্দা দিয়ে যাবার সময় আমার হাতটা চাচীর পাছার সাথে লাগাব। কিন্তু আমি চাচীর সামনে যেতেই কেমন যেন, লাগা শুরু হলো। আমি হাত পাছায় লাগানো তো দূরের কথা। আমি আরো পা পিছলে পড়ে গেলাম।
চাচী বিরক্ত মুখে বললেন, দেখে হাটতে পারো না। এই ছিল আমার সাথে চাচীর প্রথম কথা। আমি ব্যাথা দূর হয়ে গেল। আমার কী যে ভাল লাগল তখন। আমি ঘরে চলে এলাম। আমি কল্পনায় অনেক দূরে চলে এলাম। আমার মনে হলো চাচী আমাকে কোলে করে বিছানায় এনে রাখলো। আলতো পরশে আমাকে চুমো খেয়ে আদরে আদরে আমাকে ভরিয়ে দিল। আমি নিশ্চিত, এটা কোন সিনিমা হলে, এখন রোমান্টিক একটা গান হতো, যেখানে নাইকা বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে কোমর দুলিয়ে গান করতো।
এর পরে আমি কয়েক দিন চাচির সামনে পড়লাম না। কিন্তু আমার সব সময় কেমন যেন লাগত। সব সময় মনে হতো চাচী মনে হয় আমার দিকে তাকিয়ে আছে।
এক দিন আমি বাথরুমে যাব। তখন চাপকলে পানি তুলতে হতো। পানি আনতে গিয়ে দেখি চাচী কাপড় ধুচ্ছে। আমি উনার সামনে পড়ে এক দম জমে গেলাম। উনার দিকে তাকাতে সাহস পেলাম না। কিন্তু আড় চোখে উনার দিকে একটু তাকালাম। দেখলাম উনার কোন ভাবান্তর নেই।
বাথরুম থেকে চলে আসার সময় আমি আবার ওনার দিকে তাকালাম। আমি চমকে গেলাম। দেখি ওনার আঁচলটা এক পাশে সরে আছে। ওনার ডান পাশের দুধ টা আমার দিকে চেয়ে মিটিমিটি হাসছে। কিন্তু লক্ষ করলাম, চাচীর চেহারায় কোন ভাবান্তর নেই। আমার স্পষ্ট মনে আছে। আমি যখন বাথরুমে ঢুকি, তখন চাচীর আঁচল ঠিক ছিল। তবে কি চাচী আমাকে কিছু ইঙ্গিত দিচ্ছে। আমি চিন্তায় পড়ে গেলাম।
এর পরে রাতে আমার ঘুম হলো না। মনের মধ্যে অশ্লীল সব চিন্তা আর ইচ্ছারা ঘোরাঘুরি করতে লাগল।
আজ আমি তোমাদের জীবনের প্রথম প্রেমের কথা বলবো। তোমরা জেনে খুশি হবে, আমি আমার জীবনের প্রথম প্রেম টি করেছিলাম পরকীয়া প্রেম। কী, হিংসা হচ্ছে? হবারই কথা। কারন সবার ভাগ্যে এ রকম প্রেম জোটেনা। কিন্তু আমার জুটেছিল।
তোমরা আরো শুনলে অবাক হবে যে, আমার জীবনের প্রথম প্রেমিকা আর কেউ না, আমার আপন চাচী। আজ ভাবলে নিজেও অনেক অবাক হই, সত্যিই কী এ রকম দিন ছিল!
আমি কখনো ভাবিনি আমার জীবনে এমন সময় আসবে। কিন্তু অদ্ভুৎ সত্য হলো। এসেছিল। সেদিন রাতে আমরা অনেকে মিলে ছবি দেখছিলাম। আমি তখন ক্লাস নাইনে পড়ি। সেটা ৯৫ এর কথা। ভিসিআরে তখন নাগিন ছবিটা দেখছিলাম। পরিবারের সবাই মিলে। আমি ছিলাম খাটে শোয়া। লাইট নিভানো। তোমার জানো, একভাবে বেশিক্ষন শুয়ে থাকা যায় না। নড়াচড়া করতে হয়। আমি পা নাড়িয়ে পাশে এক জায়গায় রাখতে গিয়ে দেখি আমার পা টা নরম কিছুর উপর পড়েছে। আমি বুঝতে চেষ্টা করি। পরে বুঝতে পারি আমার পা টা আমার চাচীর উরুর উপর পড়েছে। উনি যে পেছনে এসে শুয়ে ছিলেন আমি লক্ষ করিনি।
আমি আসলে কখনো নারী দেহ কে আলাদা ভাবে উপলব্ধি করিনি। তাই আমার দেহে একটা শিহরন বয়ে গেল। আমি কেমন যেন অনুভব করলাম। আমার একটা প্রবল আকর্ষন কাজ করতে লাগল। আমি একটু একটু করে আমার পা কে উপর দিকে তুলতে লাগলাম। তবে খুব বেশি তুলতে সাহস হয়নি। যথেষ্ট ভয় পাচ্ছিলাম। এমন সময় কে যেন চাচীর কাছে কিছু একটা চাইল। আমি প্রায় জমে গেলাম, যখন দেখলাম, চাচী জেগে আছে। ঘুমায় নি। আমার মনে হলো মাটি ফাক হয়ে যেন নীচে চলে যাই। আমি লজ্জায় নিচের দিকে তাকিয়ে রইলাম।
পরকীয়া পৃথিবীর প্রাচীনতম বিষয় যা কখনোই তার আকর্ষন হারায় নি। আদিম কালেও পরকীয়া ছিল, আজও আছে এবং সন্দেহ নেই, পৃথিবী যতদিন থাকবে, পরকীয়াও থাকবে।
আমরা দেখেছি, অনেক বিষয়েই মানুষ যুগে যুগে আকর্ষিত হয়েছে। পাগল হয়েছে, মাতোয়ারা হয়েছে। কিন্তু কালের বিবর্তনে সেই উন্মত্ততা আবার হারিয়েও গেছে। কিন্তু অদ্ভুত বিষয় হলো, মানুষ কখনোই এই পরকীয়া প্রেমের অমোঘ টান থেকে সরে যায় নি।
অন্যের বউ এর প্রতি কি এমন টান, কি এমন আকর্ষন, মানুষ কে মাতাল করে দেয়, যার কারনে মানুষ জাত-পাত, মান-সম্মান সব ভুলে গা ভাসিয়ে দেয় পরকীয়ায়। আহারে পরকীয়া।
আমার জীবনে আমি অনেকগুলো পরকীয়া প্রেম করতে পেরেছিলাম। আমি এখানে লিখবো সেই সব পরকীয়া প্রেমের ঘটনাগুলো। আশা করছি তা সবার ভালো লাগবে।
duniate koto rokom moja ase. abar onek rokom prem ase. oneke moja korar jonno prem kore. oneke preme pore moja pai. je jei rokom hok a bapare karo dimot nei je sob cheye mojar prem holo porokia prem.
amarder ai blog-e amra amader porokiar moja nie golpo korbo. amader experience , tips aro ja kisu ase tai hobe ai bloger topic. amra ai blog-e porokia ke post-mortem kore dekhbo keno ata ato mojar r manus keno ate ato besi jhukse.
so dear friendz, all of u r welcomed to participate in this blog with the charming of POROKIA.
পরকীয়া 